একদিন বলেছিলে আসবে নবরুপা হাতে। অথচ নবান্ন চলে যায় ধীরে ধীরে রুপেরা ভিন্ন রাগে। সালোকিত কাঁচ সবুজ হতে হতে সন্ধ্যায় গেলতে থাকে কার্বন-ডাই-অক্স্রাইড।
পেয়ারা গাছটা অসময়ে বেড়ে উঠে। প্রিয় দোয়েল লেজ নাড়তেই হেটে এলো আধ-পোষা বেড়াল। বেড়ালের লোমশ শরীরে কাঁচেরা সবুজ ।
একদিন রাত গভীর হতেই ফোন করে জানান দিয়েছিলে এখনও অনেক বাকি। মলিন হওয়া আমার পেন-ড্রাইভে একটা কবিতা বাড়তে থাকে। দেয়ালে সেঁটে দেই চুইং গাম আর কবিতা।
ফিরে তাকানো একটা চোখের আড়ালে থাইরোয়েড উত্তেজনা। মাঝ বরাবর অনায়াস কম্পন নামতেই গোধূলী অন্ধকার ক্যানভাসে এঁকে যায় অন্য কিছু।
সিড়ির ধাপে হাইহিল স্পন্দনে প্রাণ পাওয়া প্রতিটি ধাপে শিহরিত নিরেট পাথর। অনভ্যস্ত দাঁতে চিবোতে থাকা চুইং বাবলে বুঁদ হয়ে থাকা ফরমালিন জীবনবোধে ক্ষয়ীষ্ণু চৌকাঠ।
সবুজ বেড়াল কখনো কি দেখেছো?
আমি তোমাকে দেখেছি। মধ্যমায় সোনালী চ্ছটা আর মেহদী।
তুমি ছুঁতেই স্লাইডিং ডোরে সবুজ কাঁচগুলো একটা বোধ হয়ে যায়।
Friday, April 4, 2008
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment